বারবার হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। সাবান এবং পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে হাত ধোয়া উচিত। সাবান এবং পানি হাতের কাছে না থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
হাঁচি বা কাশি দেয়ার সময় টিস্যু দিয়ে মুখ ঢেকে নিন, তারপর টিস্যুটি ফেলে দিন। হাতের নাগালে টিস্যু না থাকলে কনুই ব্যবহার করে মুখ ঢেকে নিন।
দৈনন্দিন ব্যবহারের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি (যেমন মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ , চশমা, মানিব্যাগ ইত্যাদি) পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত করুন।
ঘন ঘন সাবান এবং পানি দিয়ে হাত ধুবো। হাতের নাগালে সাবান-পানি না থাকলে এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো।
হাঁচি এবং কাশি দেয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে নিবো। ব্যবহারের পর টিস্যু ফেলে দিবো এবং সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধুব অথবা এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো। প্রতিদিন রুমালটি নিজ হাতে ধুবো এবং ইস্ত্রি করবো। টিস্যু বা রুমাল কোনটিই না থাকলে কনুইয়ের অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি বা কাশি দিবো। এভাবে নিজের সম্ভাব্য সংক্রমণ অন্যদের মাঝে ছড়ানো থেকে বিরত থাকবো।
জ্বর, হাঁচি, কাশি জাতীয় উপসর্গ থাকলে অবশ্যই মাস্ক পরবো এবং আলো-বাতাসের যথেষ্ট চলাচল আছে এরকম একটি কক্ষে নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখবো।
যদি জ্বর, হাঁচি, কাশি কিংবা নিঃশ্বাসে দুর্বলতা থাকে তাহলে যতদ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিবো। যদি হাসপাতালে যাওয়া সম্ভব না হয়, অবশ্যই একজন স্বাস্থ্য কর্মী, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসককে ফোন দিয়ে পরামর্শ নিবো।
বিমানবন্দর কিংবা দেশের বিভিন্ন বর্ডার দিয়ে প্রবেশের সময় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং কর্মকর্তাদের দেয়া সকল বিধি-নিষেধ এবং পরামর্শ মেনে চলবো।
ঘন ঘন সাবান এবং পানি দিয়ে হাত ধুবো। হাতের নাগালে সাবান-পানি না থাকলে এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো।
হাঁচি এবং কাশি দেয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে নিবো। ব্যবহারের পর টিস্যু ফেলে দিবো এবং সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধুব অথবা এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো। প্রতিদিন রুমালটি নিজ হাতে ধুবো এবং ইস্ত্রি করবো। টিস্যু বা রুমাল কোনটিই না থাকলে কনুইয়ের অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি বা কাশি দিবো। এভাবে নিজের সম্ভাব্য সংক্রমণ অন্যদের মাঝে ছড়ানো থেকে বিরত থাকবো।