নোভেল করোনা ভাইরাস (COVID-19) প্রতিরোধে সকলকে দ্রুত তথ্যসেবা দেওয়ার লক্ষে মূল ওয়েব সাইটের সকল তথ্য সংরক্ষণ করা হলো।
মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠতা পরিহার করুন (করমর্দন বা হ্যান্ডশেইক, আলিঙ্গন বা কোলাকুলি করা, চুম্বন ইত্যাদি)।

বারবার হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। সাবান এবং পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে হাত ধোয়া উচিত। সাবান এবং পানি হাতের কাছে না থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।

মুখের যেকোন অংশে (চোখ, নাক, ঠোঁট ইত্যাদি) হাত দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করনীয়

অসুস্থ হলে বাসায় থাকুন, যদি না আপনার চিকিৎসা প্রয়োজন হয়।

হাঁচি বা কাশি দেয়ার সময় টিস্যু দিয়ে মুখ ঢেকে নিন, তারপর টিস্যুটি ফেলে দিন। হাতের নাগালে টিস্যু না থাকলে কনুই ব্যবহার করে মুখ ঢেকে নিন।

দৈনন্দিন ব্যবহারের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি (যেমন মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ , চশমা, মানিব্যাগ ইত্যাদি) পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত করুন।

কি করবো

  • ১০
  • ১১
করমর্দন বা হাত মিলানো, কোলাকুলি করা বা জড়িয়ে ধরা থেকে শুরু করে সব ধরণের শারীরিক সংযোগ পরিহার করবো। যদি একান্তই বাধ্য হই, তাহলে অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছনতা নিশ্চিত করবো।

ঘন ঘন সাবান এবং পানি দিয়ে হাত ধুবো। হাতের নাগালে সাবান-পানি না থাকলে এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো।

হাঁচি, কাশি দিচ্ছে এমন ব্যক্তির সাথে যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রাখবো (অন্তত ১ মিটার বা ৩.৫ ফিট)

হাঁচি এবং কাশি দেয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে নিবো। ব্যবহারের পর টিস্যু ফেলে দিবো এবং সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধুব অথবা এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো। প্রতিদিন রুমালটি নিজ হাতে ধুবো এবং ইস্ত্রি করবো। টিস্যু বা রুমাল কোনটিই না থাকলে কনুইয়ের অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি বা কাশি দিবো। এভাবে নিজের সম্ভাব্য সংক্রমণ অন্যদের মাঝে ছড়ানো থেকে বিরত থাকবো।

জ্বর, হাঁচি, কাশি থাকলে জন সমাগমে, অফিসে এবং অন্য যেসকল জায়গায় অন্য মানুষের সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা রয়েছে, সেসব জায়গায় যাবো না। বাসায় থেকে সামাজিক বিছিন্নতা বজায় রাখবো।
চোখে, নাকে বা মুখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকবো। সারাদিন আমরা এমন অনেক জায়গায় হাত দেই যেখানে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে থাকতে পারে। তাই একান্তই চোখে, নাকে বা মুখে হাত দিতে হলে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করে নিবো।

জ্বর, হাঁচি, কাশি জাতীয় উপসর্গ থাকলে অবশ্যই মাস্ক পরবো এবং আলো-বাতাসের যথেষ্ট চলাচল আছে এরকম একটি কক্ষে নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখবো।

যদি জ্বর, হাঁচি, কাশি কিংবা নিঃশ্বাসে দুর্বলতা থাকে তাহলে যতদ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিবো। যদি হাসপাতালে যাওয়া সম্ভব না হয়, অবশ্যই একজন স্বাস্থ্য কর্মী, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসককে ফোন দিয়ে পরামর্শ নিবো।

বেসিন, টয়লেট, ড্রেন কিংবা এধরণের কোন স্থানে থুথু ফেলবো যাতে তা অন্য কারো সংস্পর্শে না আসে।
দরজার ছিটকিনি ও হাতল, গাড়ির দরজার হাতল, লিফটের বোতাম, ফোন, চশমা, মানিব্যাগ ইত্যাদি প্রতিদিন সাবান-পানি কিংবা জীবাণুনাশক পদার্থ দিয়ে পরিষ্কার করবো।

বিমানবন্দর কিংবা দেশের বিভিন্ন বর্ডার দিয়ে প্রবেশের সময় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং কর্মকর্তাদের দেয়া সকল বিধি-নিষেধ এবং পরামর্শ মেনে চলবো।

কি করবো না

  • ১০
  • ১১
করমর্দন বা হাত মিলানো এবং কোলাকুলি করা বা জড়িয়ে ধরা।

.

ঘন ঘন সাবান এবং পানি দিয়ে হাত ধুবো। হাতের নাগালে সাবান-পানি না থাকলে এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো।

হাঁচি, কাশি দিচ্ছে এমন ব্যক্তির সাথে যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রাখবো (অন্তত ১ মিটার বা ৩.৫ ফিট)

হাঁচি এবং কাশি দেয়ার সময় টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে নিবো। ব্যবহারের পর টিস্যু ফেলে দিবো এবং সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধুব অথবা এলকোহল ভিত্তিক হ্যান্ডরাব বা স্যানিটাইজার ব্যবহার করবো। প্রতিদিন রুমালটি নিজ হাতে ধুবো এবং ইস্ত্রি করবো। টিস্যু বা রুমাল কোনটিই না থাকলে কনুইয়ের অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে হাঁচি বা কাশি দিবো। এভাবে নিজের সম্ভাব্য সংক্রমণ অন্যদের মাঝে ছড়ানো থেকে বিরত থাকবো।

জ্বর, হাঁচি, কাশি থাকলে জন সমাগমে, অফিসে এবং অন্য যেসকল জায়গায় অন্য মানুষের সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা রয়েছে, সেসব জায়গায় যাবো না। বাসায় থেকে সামাজিক বিছিন্নতা বজায় রাখবো।
চোখে, নাকে বা মুখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকবো। সারাদিন আমরা এমন অনেক জায়গায় হাত দেই যেখানে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে থাকতে পারে। তাই একান্তই চোখে, নাকে বা মুখে হাত দিতে হলে অবশ্যই হাত পরিষ্কার করে নিবো।
জ্বর, হাঁচি, কাশি জাতীয় উপসর্গ থাকলে অবশ্যই মাস্ক পরবো এবং আলো-বাতাসের যথেষ্ট চলাচল আছে এরকম একটি কক্ষে বিচ্ছিন্ন রাখবো নিজেকে।
যদি জ্বর, হাঁচি, কাশি কিংবা নিঃশ্বাসে দুর্বলতা থাকে তাহলে যতদ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নিবো। যদি হাসপাতালে যাওয়া সম্ভব না হয়, অবশ্যই একজন স্বাস্থ্য কর্মী, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসককে ফোন দিয়ে পরামর্শ নিবো।
বেসিন, টয়লেট, ড্রেন কিংবা এধরণের কোন স্থানে থুথু ফেলবো যাতে তা অন্য কারো সংস্পর্শে না আসে।
দরজার ছিটকিনি ও হাতল, গাড়ির দরজার হাতল, লিফটের বোতাম, ফোন, চশমা, মানিব্যাগ ইত্যাদি প্রতিদিন সাবান-পানি কিংবা জীবাণুনাশক পদার্থ দিয়ে পরিষ্কার করবো।
বিমানবন্দর কিংবা দেশের বিভিন্ন বর্ডার দিয়ে ঢুকার সময় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং কর্মকর্তাদের দেয়া সকল বিধি-নিষেধ এবং পরামর্শ মেনে চলবো।
  • বাংলাদেশের সকল মানুষের সঠিক স্বাস্থ্য সেবা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করতে নিরন্তন কাজ করে যাচ্ছেন "বাংলাদেশ স্বাস্থ্য সংস্থার"
  • আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে আমাদের ই-মেইল করুনঃ contact@bdho.org
  • Copyright © 2020 Bangladesh Health Organization
Scroll Up